১। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে ঘি আমাদের পাকস্থলির হজম ক্ষমতা বাড়ায়
২। শরীরের ঘাটতি পূরণ করে
৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়
৪। ওজন কমাতে সাহায্য করে
৫। হাড়ের গঠনে ভুমিকা রাখে
৬। কোলেস্টেরলের মাত্রা ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
৭। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৮। ত্বক ও চুল ভালো রাখে
ঘি পাকস্থলীর অ্যাসিড নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে, যা হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে। এটি খাবার থেকে পুষ্টি উপাদান শোষণেও সাহায্য করে, ফলে আমাদের পাকস্থলীর সামগ্রিক হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ঘি স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের একটি চমৎকার উৎস, যা শরীরে শক্তি জোগায়। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে-এর মতো ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন পুষ্টির ঘাটতি পূরণে সহায়ক।
ঘি-তে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, বিশেষ করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, মস্তিষ্কের কোষের গঠন ও কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং শেখার ক্ষমতা বাড়াতেও ভূমিকা রাখে।
ঘি-তে থাকা ভিটামিন কে হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় এবং ক্যালসিয়াম শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি হাড়কে শক্তিশালী করতে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ঘি-তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খারাপ কোলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরলের (HDL) মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ফলে পরিমিত ঘি সেবনে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
ঘি-তে থাকা বিউটিরিক অ্যাসিড অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ ও অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
ঘি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে ত্বককে রাখে মসৃণ, কোমল ও উজ্জ্বল। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে, চুল পড়া কমায় এবং চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ও ঝলমলে করে তোলে। বাহ্যিকভাবেও ঘি ত্বক ও চুলে ব্যবহার করা যায়।
ব্যস্ত জীবনে অনেকের পক্ষেই প্রতিদিন ঘরে রান্না করা কঠিন হয়ে পড়ে, তবে চেষ্টা করা উচিত যতটা সম্ভব ঘরের স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করার। আর এইজন্যই AZENAHA নিয়ে এলো ঘরোয়াভাবে তৈরিকৃত খাবার এবং অন্যান্য আইটেমস।